মাছের ঝোল
অবয়ব
| মাছের ঝোল | |
|---|---|
| পরিবেশন | ২-৩ জন |
| তৈরির সময় | ১৫-২০ মিনিট |
| কষ্টসাধ্য | |
রন্ধনপ্রণালী | প্রস্তুতপ্রণালী | উপকরণ | যন্ত্রপাতি | কৌশল | রন্ধনপ্রণালী দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতা | প্রস্তুতপ্রণালী
মাছের ঝোল একটি ঐতিহ্যবাহী বাঙালি মসলাযুক্ত মাছ রান্নার পদ্ধতি। অধিক মশলা দিয়ে রান্না করা এই তরকারি সাদা ভাতের সংগে পরিবেশন করা হয়। মাছের ঝোলে বিভিন্ন সবজি যোগ করা হয়। মানুষ বাংলার মানুষের কাছে মাছের ঝোল খুবই প্রিয়।[১] বাংলাদেশে প্রধানত ইলিশ, রুই, কাতলা, মাগুর, পাবদা, কই, টাকি ইত্যাদি মাছের ঝোল রান্না করা ছাড়াও অন্যান্য মাছের ঝোলও হয়।
উপকরণ
[সম্পাদনা]| উপকরণ | পরিমাণ |
|---|---|
| মাগুর মাছ | ৩-৪ টা |
| বড়ি | ১০-১৫ টা |
| বেগুন | ২ টা |
| আলু | ২ টা |
| কাঁচা মরিচ | ৫-৬ টা |
| লবণ | পরিমাণমতো |
| হলুদ গুঁড়া | ১ চা চামচ |
| মরিচ গুঁড়া | ১ চা চামচ |
| রসুন বাটা | দেড় চা চামচ |
| জিরা গুঁড়া | ১চা চামচ |
| পেঁয়াজ বাটা | ৫ টেবিল চামচ |
| তেল | ১ কাপ |
রন্ধনপ্রণালী
[সম্পাদনা]- বড়িগুলো অল্প তেল দিয়ে হালকা ভেজে রাখতে হবে। মাছ কেটে ভালোভাবে পানিতে পরিষ্কার করে টুকরা করে নিতে হবে।
- বেগুন ও আলু ডুমো করে কেটে সামান্য লবণ ও হলুদ মেখে ভেজে নিতে হবে।
- প্যানে বাকি তেল দিয়ে পেঁয়াজবাটা ২ মিনিট কষিয়ে নিন। বাকি মসলাগুলো পানি দিয়ে গুলিয়ে দিতে হবে।
- লবণ দিন। মসলার গন্ধ চলে গেলে মাছের টুকরাগুলো দিয়ে কষিয়ে বেশি করে ঝোল দিতে হবে।
- ফুটে উঠলে আলু ও বেগুন দিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে রান্না করুন।
- একটু পর ভাজা বড়িগুলো কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করতে হবে।
- সবজির বড়ি সেদ্ধ হয়ে পর্যাপ্ত ঝোল থাকা অবস্থায় লবণ চেখে ধনেপাতা অথবা জিরা গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Chowdhury, Sarbari। Earthen Angels: A Collection of Short Stories। আইএসবিএন 0979289114।