পরিবহনে বিজ্ঞান/তথ্য
অবয়ব
পরিবহনে বিজ্ঞান ও তথ্যের ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয়:
১.যানবাহনের ধরন:
- বায়ুবাহিত যানবাহন: বিমান, হেলিকপ্টার, ড্রোন ইত্যাদি।
- জলবাহিত যানবাহন: জাহাজ, নৌকা, সাবমেরিন ইত্যাদি।
- স্থলবাহিত যানবাহন: গাড়ি, বাস, ট্রেন, বাইক ইত্যাদি।
২.পরিবহনের প্রযুক্তি:
- ইলেকট্রিক যানবাহন: ব্যাটারি চালিত গাড়ি ও বাইক যা পরিবেশ দূষণ কমায়।
- স্বয়ংক্রিয় যানবাহন: স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং প্রযুক্তি যা ট্রাফিক সেফটি বাড়ায়।
- হাইব্রিড যানবাহন: যেগুলি দুটি বা তার বেশি শক্তি উৎস ব্যবহার করে (যেমন: ইলেকট্রিক এবং পেট্রোল)।
৩. পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন:
- স্মার্ট ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম: ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট এবং পাবলিক ট্রান্সপোর্টের জন্য উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার।
- পাবলিক ট্রান্সপোর্ট: বাস, ট্রেন, মেট্রো সিস্টেম যা জনসাধারণের জন্য সহজে উপলভ্য ও পরিবেশবান্ধব।
৪. পরিবহনের পরিবেশগত প্রভাব:
- কার্বন নিঃসরণ: যানবাহন থেকে নির্গত কার্বন ডাইঅক্সাইড যা গ্লোবাল ওয়ার্মিং এ অবদান রাখে।
- দূষণ নিয়ন্ত্রণ: যানবাহনের কার্বন নিঃসরণ কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক ও হাইব্রিড যানবাহনের ব্যবহার।
৫. ভবিষ্যতের পরিবহন:
- হাইপারলুপ: অত্যন্ত দ্রুতগামী যাতায়াত ব্যবস্থা যা ম্যাগনেটিক লেভিটেশন এবং টিউব ভিত্তিক পরিবহন।
- উড়ন্ত যানবাহন: ভবিষ্যতে বাণিজ্যিকভাবে উপলভ্য হতে পারে এমন উড়ন্ত গাড়ি।
৬. লজিস্টিকস ও সরবরাহ চেইন:
- ড্রোন ডেলিভারি: পণ্য সরবরাহের জন্য ড্রোন ব্যবহার।
- স্বয়ংক্রিয় গুদাম: স্বয়ংক্রিয় রোবোটিক সিস্টেম যা গুদাম পরিচালনা সহজ করে।