উইকিশৈশব:ছবিতে বিশ্বের ইতিহাস/মহাকাশ প্রতিযোগিতা
অবয়ব
এই পাতাটির বর্তমান রচনার বিষয়বস্তুর গঠন একটি অসম্পূর্ণ খসড়া বা রূপরেখা। আপনি এটির উন্নয়নে সহায়তা করতে পারেন, অথবা আপনি প্রকল্প কক্ষে সহায়তা চাইতে পারেন। |
-
স্পুতনিক হলো মানুষের তৈরি প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ
-
ইউরি গ্যাগারিন, মহাশূন্যচারী প্রথম মানব।
-
মহাশূন্যচারী প্রথম নারী ভেলেন্তিনা তেরেস্কোভা।
-
অ্যাপোলো ১১ রকেটির উৎক্ষেপণ।
-
চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণকারী প্রথম মানব নীল আর্মস্ট্রং।
-
চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণকারী আরেক মহাকাশচারী বাজ অলড্রিন।
মহকাশের বিভিন্ন বিষয়বস্তু প্রথম আবিষ্কারের উদ্দেশ্যে এবং সেগুলোতে পৌঁছার নিমিত্তে পৃথিবীর অনেক দেশ যে প্রতিযোগিতা শুরু করে সেটিই মহাশূন্য বা মহাকাশ প্রতিযোগিতা ইংরেজিতে যাকে বলে Space Race।
ঘটনাক্রমে মহাকাশ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত দেশগুলো একসময় তাদের প্রতিযোগীতায় আরও বন্ধুত্বপূর্ণ হওয়ার পক্ষে সম্মতি দেয় এবং মহাকাশে তারা পরস্পরের সাথে মিলিত হয়। এই ধারাবাহিকতায় তারা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন তৈরি করে যা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কি.মি ঊর্ধ্বে থেকে পৃথিবীকে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ১৫-১৬ বার আবর্তন করে। এই মহাকাশ স্টেশনে সর্বদা ন্যূনতম ছয়জন নভোচারী অবস্থান করে। সম্প্রতি চিন স্বতন্ত্রভাবে মহাকাশ স্টেশন তৈরি করেছে এবং তাতে নভোযাত্রী প্রেরণ করেছে।
-
স্পেস শাটল হলো রকেট চালিত বিশেষ ধরনের মহাকাশ যান যা মহাকাশের যাত্রী ও মালামাল পরিবহনে বহুবার ব্যবহার করা যায়। ছবিতে রকেটের সাথে সংযুক্ত বিমান সদৃশ যানটি হলো কলম্বিয়া স্পেস শাটল।
-
হাবল টেলিস্কোপ হলো এক ধরনের কৃত্রিম উপগ্রহ যা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫৪৭ ঊর্ধ্বে থেকে পৃথিবীকে আবর্তন করছে। মহাকাশ পর্যবেক্ষণে এর অবদান অনেক।
-
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
একসময়ে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত দেশগুলো এখন শুধু প্রতিযোগীতায় আবদ্ধ না থেকে বরং পরস্পরকে সহযোগিতাও করছে।